লেখক : WriterMosharef,
আজকের গল্পের টাইটেল একজন কিন্তু,
কথা বলবো দুইজন কে নিয়ে। এবং গল্পের
নাম হলো মোবাইল চোর।
প্রথম জনের নাম আফরান নিশো এবং দ্বিতীয়
জনের নাম তানজিন তিশা দুইজনেই মোবাইল
চুরিতে খুব এক্সপার্ট। তবে আফরান নিশো 1st!
জনের নাম তানজিন তিশা দুইজনেই মোবাইল
চুরিতে খুব এক্সপার্ট। তবে আফরান নিশো 1st!
একদিন দুজনে একসঙ্গে রাস্তায় পাশাপাশি
হাঁটছিল হঠাৎ, তানজিন তিশা আফরান নিশো
হাঁটছিল হঠাৎ, তানজিন তিশা আফরান নিশো
থেকে মোবাইল ফোন টি চুরি করে নিলো কিন্তু,
আফরান নিশো টের পেয়ে তানজিন তিশা কে
ডাকদিয়ে বলে ঐ ছেমরি তুই আমাকে চিনিস
আমি হইলাম একজন ঈমানদার চোর আর
তুই কিনা আমার মোবাইল চুরি করলি। তবে
খুব ভালো লাগলো কিছুক্ষণের জন্যে হলেও
আমার মত চোরের কাছ থেকেও তুই মোবাইল
চুরি করেচিস।
আফরান নিশো টের পেয়ে তানজিন তিশা কে
ডাকদিয়ে বলে ঐ ছেমরি তুই আমাকে চিনিস
আমি হইলাম একজন ঈমানদার চোর আর
তুই কিনা আমার মোবাইল চুরি করলি। তবে
খুব ভালো লাগলো কিছুক্ষণের জন্যে হলেও
আমার মত চোরের কাছ থেকেও তুই মোবাইল
চুরি করেচিস।
তারপর এভাবেই প্রতিদিন দু'জন একসাথে
মোবাইল চুরি করার কাজে ব্যস্ত থাকে এক
পর্যায়ে দুইজন দুইজনকে পছন্দ করে এবং
বিয়ের জন্য টাকা জমাতে শুরু করে। কিন্তু,
ভাগ্যের কি পরিহাস।
মোবাইল চুরি করার কাজে ব্যস্ত থাকে এক
পর্যায়ে দুইজন দুইজনকে পছন্দ করে এবং
বিয়ের জন্য টাকা জমাতে শুরু করে। কিন্তু,
ভাগ্যের কি পরিহাস।
আফরান নিশো তার মা কে অনেক ভালো বাসে
এবং গ্রামের বাড়িতে তার মা ও অসুস্থ আফরান
নিশো ঔষধ কেনার টাকা পাঠিয়ে দিতেন। কিন্তু, একদিন অনেক গুলো মোবাইল চুরি করে তবে
একটি মোবাইল হঠাৎ, বেজে উঠে এবং লেখা
উঠেছে মা আফরান নিশো দেখে কল রিসিভ করে কথা
বলে তখন ঐ মা খুব করুন সুরে বলে বাবা এই মাসে মাকে ঔষধ কেনার টাকা তো পাঠাস নাই আর আমি
খুবই অসুস্থ বাবা আমি মনে হয় তোকে শেষ বারের
খুবই অসুস্থ বাবা আমি মনে হয় তোকে শেষ বারের
মত দেখার সুযোগ পাবনা।
তখন, আফরান নিশো ফেল ফেল করে কেঁদে উঠলো এবং মায়ের এই কথা শুনে তার নিজের মায়ের কথা মনে পড়ল। এবং সেইদিন থেকে চুরি বন্ধ করে দিল। কিন্তু, আসলে সত্যি বলতে আমাদের সমাজে কি চুরি করা বন্ধ হয়েছে না তবে ভেবে দেখুন আজকে আমার এই গল্পের সাথে হয়তো শতাংশ মানুষের গল্প মিলে আছে।
পরিশেষেঃ একটা কথাই বলবো প্লিজ কেউ এই পেশাগত নেশায় আসক্ত হবেন না পরকালের কথা অন্তত একবার ভাবুন।